সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৮ অপরাহ্ন
বাংলা নিউজডে ডেস্ক : লাল-সবুজে আলোকিত হয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় সুপ্রিম কোর্ট ও জাতীয় সংসদ ভবন। বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জাতীয় সংসদে বর্ণিল আলোকসজ্জা করা হয়েছে। জাতীয় পতাকার আদলে সেজেছে সংসদের দক্ষিণ প্লাজা।
উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ফরহাদ হোসেন আজাদ জানান, পুরো সংসদ ভবন এলাকায় এ আলোকসজ্জা করা হয়েছে। এছাড়া সংসদ ভবন মাঠের দু’পাশে দু’টি ভাস্কর্যের প্রতিচ্ছবি স্থাপন করা হয়েছে।মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তুলে ধরাই ছিল আলোকসজ্জার মূল থিম।
দক্ষিণ প্লাজা জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো ছাড়াও সাতজন বীর শ্রেষ্ঠের স্মরণে সাতটি সার্ফপি লাইট স্থাপন করা হয়েছে।
জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার এই আলোকসজ্জা দেখতে রোববার সন্ধ্যা থেকেই সংসদ এলাকায় দর্শণার্থীদের ভীর লক্ষ্য করা গেছে। নানা বয়সের মানুষ এসেছে এই লাইটিং দেখতে। সঙ্গে ছবি তোলা, সেলফি তো রয়েছেই।
এদিকে ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দিবস-২০১৯’ পালন করা হবে বুধবার (১৮ ডিসেম্বর)। এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি থাকবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
আজ রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের এক স্মারকে জানানো হয়, ১৮ ডিসেম্বর ‘বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দিবস’। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে ওই দিন সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি, আইনজীবী এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের অংশগ্রহণে সুপ্রিম কোর্ট জাজেস স্পোর্টস কমপ্লেক্সে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকতে সম্মতি দিয়েছেন। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
২০১৭ সালের ২৫ অক্টোবর সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় প্রতি বছর ১৮ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্ট দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল।
ওইদিন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান জানিয়েছিলেন, ‘ফুলকোর্ট সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী প্রথম যেদিন উচ্চ আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়েছিল (১৯৭২ সালের ১৮ ডিসেম্বর), সেদিন অর্থাৎ ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দিবস পালন করা হবে।
আমেরিকা, বাংলাদেশ এবং বিশ্বের সর্বশেষ খবরের জন্য বাংলা নিউজডের ওয়েবসাইটে আসুন এবং আমাদের Bangla Newsday ফেসবুক পৃষ্ঠাটি সাবস্ক্রাইব করুন।
প্রবাস জীবনের অভিজ্ঞতা, ভ্রমণ, গল্প-আড্ডা, আনন্দ-বেদনা, অনুভূতি, স্বদেশের স্মৃতিচারণ, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক লেখা পাঠাতে পারেন। ছবিসহ লেখা পাঠানোর ঠিকানা – banglanewsday@gmail.com.